
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণ
হয়েছে স্পেনে। আবারও মাদ্রিদ সবচেয়ে আক্রান্ত এলাকায় পরিণত হয়েছে। লকডাউনের কারণে সোমবার
থেকে সেখানকার ৮ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষের নির্বিঘ্ন চলাচল সীমিত হয়ে পড়বে। ভ্রমণের
ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ দেওয়া হচ্ছে। একসঙ্গে বেশি মানুষ একত্রিত হতে পারবেন না।
উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোর বেশিরভাগই করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের
মোকাবিলা করছে। অন্যদিকে সেখানে আস্তে আস্তে শীতকাল এগিয়ে আসছে। ফলে সংক্রমণ আরও মারাত্মক
রূপ নিতে পারে। এ অবস্থায় মানুষজন ঘরের বাইরে চলাচল করলে তাতে আরো কঠিন অবস্থা হতে
পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
ডব্লিউএইচও-এর ইমার্জেন্সি স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মসূচির প্রধান
ড. মাইক রায়ান বলেছেন, সংক্রমণ বিস্তার রোধে আরও অনেক কাজ করতে হবে। এই মহামারিকে দমিয়ে
রাখতে হবে। স্কুল খুলে দেয়ার বিষয়ে নিরাপত্তা আনতে হবে। সমাজের সবচেয়ে বিপন্ন মানুষগুলোকে
সুরক্ষা দিতে হবে।
Post A Comment:
0 comments: