বিজ্ঞপ্তি : সম্প্রতি বেলজিয়াম
আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বুলু কর্তৃক বিতর্কিত কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা ও
প্রতিবাদ জানিয়েছেন বেলজিয়াম আওয়ামীলীগ সভাপতি শহিদুল হক শহীদ ও সাধারণ সম্পাদক
জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতন।দলীয় বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানান তারা।
বিবৃতিতে বলেন
,গত ২ ফেব্রুয়ারি ব্রাসেলসে সর্ব
ইউরোপ আয়োজিত বিএনপি-জামাতের এক পক্ষিও সেমিনারের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগের মানব
বন্ধন কর্মসৃচি নিয়ে বজলুর রশিদ বুলুর নতুন চক্রান্তের যে নীলনকশা করেছেন তা
নিন্দনীয় ও দলীয় সংবিধান বহির্ভুত। নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা
বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বুলু কর্তৃক একটি বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ফেইস বুকে
দেখতে পাই যা শুধু মিথ্যাই নয় এক পাগলের প্রলাপ মাত্র৷ বুলু যেন পূর্বের মতো
হুমকিধমকি বর্জন করে মুজিব আদর্শের সৈনিকদের সাথে কি ভাবে ব্যবহার করতে হয় সেই
আদব কায়দা শিখে যেন আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করে৷ নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বুলু ও পলিনের
ফেইস বুকে ঢাকা থেকে প্রকাশিত “ বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে ভেসে উঠল
তাদের মুখোশ। তাদের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন গত ০২-০২-২০১৭ তারিখে ইউরোপিয়ান
পার্লামেন্টে বি, এন, পি-জামাত
আয়োজিত সেমিনারের বিরুদ্ধে যারা অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা কখনো আওয়ামী লীগার হতে
পারে না। নিঃসন্দেহে তারা তারেক জিয়ার এজেন্ট।” হাঁ উনি ঠিকই বলেছেন যে
জামাত-বি,এন,পি র বিরুদ্ধে অপপ্রচার,
হা কিন্তু তা নয়, ইউরোপ আওয়ামী লীগের
নেতা-কর্মীরা বি,এন,পি-জামাতের
সেমিনারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে। তাদের এই কথা প্রমান করে যে তারা দুই জন
ছাড়া সবাই আওয়ামী লীগ করে। কেননা আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এবং
ইউরোপীয়ান আওয়ামী লীগের সম্মানীত সভাপতি বাবু অনিল দাস গুপ্ত ও সম্মানীত সাধারণ
সম্পাদক এম, এ, গনি ভাইয়ের
নির্দেশেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নেতা কর্মীরা বি,এন,পি-জামাত আয়োজিত সম্মেলনের বিরুদ্ধে একত্রিত হন এবং মানব বন্ধন করেন। তা
হলে কি ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নেতা কর্মীরা আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা
শেখ হাসিনা এবং ইউরোপীয়ান আওয়ামী লীগের সম্মানীত সভাপতি বাবু অনিল দাস গুপ্ত ও
সম্মানীত সাধারণ সম্পাদক এম, এ, গনি
ভাইয়ের কথা শুনে ভূল করেছেন ? বেলজিয়ামের পথভ্রষ্ঠ
কর্মী উল্ল্যেখ করে তারা সতর্কবানী দিয়েছেন। বেলজিয়ামের পথভ্রষ্ঠ কারা তা এই
লেখার মাধ্যমেই প্রকাশিত হয়েছে। কিছুদিন পূর্বেও ফেইসবুকের এক স্টেটাসে লিখেছিলেন
“বেলজিয়ামের কিছু লোক
হালুয়া রুটির ভাগ না পেয়ে চিল্লাচিল্লী করছে” ইউরোপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে
কারা দেশে বসে ইউরোপের রাজনীতি করে? যারা মৌসুমী পাখি
তারাই ইউরোপের সাইন বোর্ড গলায় ঝুলিয়ে দেশে গিয়ে মন্ত্রী পাড়ায় হালুয়া রুটি
খোজে। নেতৃবৃন্দ বলেন, ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদেরকে
দালাল আখ্যায়িত করার কোনো অবকাশ নেই তারাও যে ইউরোপের পরিক্ষীত নেতা তা কে না
জানে? নেতৃবৃন্দ আশাপ্রকাশ করেন, যথাশীগ্রই তার মিথ্যাচার বিবৃতি প্রত্যাহার করে বেলজিয়াম আওয়ামী
লীগের কাছে ক্ষমা চাইবেন৷
Post A Comment:
0 comments: