পর্তুগাল
প্রতিনিধি :
লজ্জিত ! আমরা বাঙ্গালী
মুসলিম সমাজ লজ্জিত। ধর্ম ও আজ রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের হাতিয়ার হয়ে গেল। আর তারই
বলি আমাদের মসজিদটা ও চলে গেল তাদের দখলে। যারা বিতর্কিত ব্যাবসার সাথে জড়িত। আমরা
প্রবাসী বাংলাদেশী মুসলিম হিসেবে অনেক গর্ববোধ করি
যে, সুদূর প্রবাসে থেকেও আমরা আজ
ধর্মচর্চা করার জন্য বাংলাদেশী আমাদের অগ্রজ ভাইদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ও পরিশ্রমের
কারনে বায়তুল মোকাররম মসজিদ নামের প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা আমাদের বাংলাদেশীদের তথা
সমগ্র মুসলিম উম্মার,কিন্তু অত্যান্ত পরিতাপের সহিত আমরা লক্ষ্য করছি যে, যে প্রতিষ্ঠানটির
কারনে আমরা গর্বিত সে প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন।
কারন কিছু স্বার্থান্বেশী
মহলের ক্ষতার লোভ এবং রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করার অপচেষ্টায় লিপ্ত কুচক্রীরা মসজিদের
নেতৃত্ব নেওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমে মসজিদের স্বার্থের চেয়ে নিজের স্বার্থকে বড় করে দেখার
কারনে যোগ্য লোকরা মসজিদের নেতৃত্বে আসার ক্ষেএে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
নৈতিক অধঃপতন
নিয়ে শুধু টাকা ছড়িয়ে সমাজসেবা করা যায় না, তাই আজ সচ্ছার পর্তুগাল প্রবাসী বিভন্ন
জেলার সাধারন বাংলাদেশীরা। লিসবন বাংলাদেশ ইসলামী সেন্টার বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদ
এই প্রবিত্র স্তানটি রাজনৈতিক প্রভাব মুক্ত করার জন্য প্রবাসীদের গন স্বাক্ষর সম্বলিত
একটি স্বারক লিপি আজ জমা দেওয়া হয় পর্তুগাল বাংলাদেশীদের অভিবাবক বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের
নিকট জমা। স্বাক্ষর সম্বলিত স্বারক লিপিটি গ্রহন করে বাংলাদেশ দুতাবাসের প্রথম সচিব
কনস্যুলার জনাব মোহাম্মেদ খালেদ। উক্ত গণ স্বাক্ষর সম্বলিত স্বারক লিপি জমাদানে উপস্থিত
ছিলেন, হুমায়ন কবীর জাহাঙ্গীর(নোয়াখালী), মোহাম্মদ কচি (কুমিল্লা), এমএ খালেক (বরিশাল),
শাহাদাৎ হোসেন (চিটাগাং), আবুল কালাম আজাদ(নোয়াখালী), ফখরুল ইসলাম রিপন (সিলেট), মাছুম আহমেদ
(মুন্সীগঞ্জ), মোহাম্মদ আশরাফ (ঢাকা), লিটন (চিটাগাং), মোহাম্মদ আলো (কুমিল্লা), জসিম
উদ্দিন (নোয়াখালী), জহুরুল হক (ফেনী) সহ প্রমুখ।
Post A Comment:
0 comments: