মোঃ কামরুজ্জামান,ফ্রান্স প্রতিনিধি : বাঙ্গালি
সংস্কৃতিকে আঁকড়ে ধরে থাকার প্রয়াসে বাংলা নববর্ষকে বরণ করতে ফ্রান্সের
তুলুজে অনুষ্ঠিত হয়েছে মজাদার ভর্তা মেলা। অনুষ্ঠানটির মূল
উদ্দেশ্য ছিল প্রবাসী বাংলাদেশীদের মিলন মেলার মাধ্যমে বাংলা বর্ষ বিদায় ১৪২২ ও বর্ষ বরণ ১৪২৩ । ব্যতিক্রমী এ অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেন তুলুজের তান্দুরি হাউজের কর্ণধার জাহাঙ্গীর হোসেন । বাহারি ১৭ পদের বাংলাদেশী মজাদার বিভিন্ন আইটেমের ভর্তার আয়োজন সকলের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। উল্লেখযোগ্য ভর্তা গুলো ছিল আলু ভর্তা, শুঁটকি মাছ ভর্তা, ডাল ভর্তা, আবুকা ভর্তা, টাকি মাছ ভর্তা , ধনিয়া পাতা ভর্তা, কলা ভর্তা, কলার থোর ভর্তা, কাঁঠাল বিচি ভর্তা, চিংড়ি মাছ ভর্তা, টমেটো ভর্তা, বেগুন ভর্তা, চেপা শুঁটকি ভর্তা ইত্যাদি। ভাবীরা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন পদের পিঠার আয়োজন করে। প্রবাসে এই রকম মজাদার খাবারের আয়োজনে সবার মুখে মুখে ছিল জাহাঙ্গীর হোসেনের প্রশংসা। ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী শরিক হয়েছিলেন এই বর্ষবরণের আয়োজনে। তান্দুরি হাউজে সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে পুরাতন বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নিতেই সমবেত হয়েছিলেন সর্বস্তরের প্র্রবাসী বাংলাদেশীরা। বর্ষ বরণ করতে এই দিনে অনুষ্ঠানে নারী পুরুষ, যুবক যুবতী এবং শিশু কিশোররাও সেজেছিল বর্নিল রঙে। খাওয়া দাওয়া পর্ব শেষে প্র্রবাসীরা এক সভায় মিলিত হন । সভায় বক্তব্য রাখেন শাকের চৌধুরী, ফারুক হোসেন, তাজিম উদ্দিন খোকন, মেহেদী হাসান স্বপন সহ অনেকে । সভায় সবাই জাহাঙ্গীর হোসেনের এই রকম মেলা আয়োজনের জন্য প্রশংসা ও ধন্যবাদ জানান। সবাই এক বাক্যে বলেন তুলুজে বতিক্রমধর্মী এই রকম আয়োজন জাহাঙ্গীর হোসেনের পক্ষেই সম্ভব এবং তিনি তা অতীতেও তার স্বাক্ষর রেখেছেন । আলোচনা সভায় জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এ ধরণের মেলা কিংবা আচার অনুষ্ঠান শুধুমাত্র আমাদের জন্য নয়, বরং এরই মাধ্যমে প্র্রবাসে নতুন প্রজন্মকে আমাদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে পরিচয় করে দেয়া। এই ধরণের মেলা বা অনুষ্ঠান যত বেশী আয়োজন করা যাবে, নতুন প্রজন্ম আমাদের বাংলাদেশের কৃষ্টি সংস্কৃতি সম্বন্ধে তত বেশী জানতে পাররে।
উদ্দেশ্য ছিল প্রবাসী বাংলাদেশীদের মিলন মেলার মাধ্যমে বাংলা বর্ষ বিদায় ১৪২২ ও বর্ষ বরণ ১৪২৩ । ব্যতিক্রমী এ অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেন তুলুজের তান্দুরি হাউজের কর্ণধার জাহাঙ্গীর হোসেন । বাহারি ১৭ পদের বাংলাদেশী মজাদার বিভিন্ন আইটেমের ভর্তার আয়োজন সকলের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। উল্লেখযোগ্য ভর্তা গুলো ছিল আলু ভর্তা, শুঁটকি মাছ ভর্তা, ডাল ভর্তা, আবুকা ভর্তা, টাকি মাছ ভর্তা , ধনিয়া পাতা ভর্তা, কলা ভর্তা, কলার থোর ভর্তা, কাঁঠাল বিচি ভর্তা, চিংড়ি মাছ ভর্তা, টমেটো ভর্তা, বেগুন ভর্তা, চেপা শুঁটকি ভর্তা ইত্যাদি। ভাবীরা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন পদের পিঠার আয়োজন করে। প্রবাসে এই রকম মজাদার খাবারের আয়োজনে সবার মুখে মুখে ছিল জাহাঙ্গীর হোসেনের প্রশংসা। ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী শরিক হয়েছিলেন এই বর্ষবরণের আয়োজনে। তান্দুরি হাউজে সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে পুরাতন বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নিতেই সমবেত হয়েছিলেন সর্বস্তরের প্র্রবাসী বাংলাদেশীরা। বর্ষ বরণ করতে এই দিনে অনুষ্ঠানে নারী পুরুষ, যুবক যুবতী এবং শিশু কিশোররাও সেজেছিল বর্নিল রঙে। খাওয়া দাওয়া পর্ব শেষে প্র্রবাসীরা এক সভায় মিলিত হন । সভায় বক্তব্য রাখেন শাকের চৌধুরী, ফারুক হোসেন, তাজিম উদ্দিন খোকন, মেহেদী হাসান স্বপন সহ অনেকে । সভায় সবাই জাহাঙ্গীর হোসেনের এই রকম মেলা আয়োজনের জন্য প্রশংসা ও ধন্যবাদ জানান। সবাই এক বাক্যে বলেন তুলুজে বতিক্রমধর্মী এই রকম আয়োজন জাহাঙ্গীর হোসেনের পক্ষেই সম্ভব এবং তিনি তা অতীতেও তার স্বাক্ষর রেখেছেন । আলোচনা সভায় জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এ ধরণের মেলা কিংবা আচার অনুষ্ঠান শুধুমাত্র আমাদের জন্য নয়, বরং এরই মাধ্যমে প্র্রবাসে নতুন প্রজন্মকে আমাদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে পরিচয় করে দেয়া। এই ধরণের মেলা বা অনুষ্ঠান যত বেশী আয়োজন করা যাবে, নতুন প্রজন্ম আমাদের বাংলাদেশের কৃষ্টি সংস্কৃতি সম্বন্ধে তত বেশী জানতে পাররে।
সব শেষে জাহাঙ্গীর হোসেন ভর্তা
মেলায় আসার জন্য সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান
।
Post A Comment:
0 comments: