বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী পেশাজীবি নেতারা হলেন, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক জনাব রুহুল আমিন গাজী, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. খন্দকার মাহবুব হোসেন, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএফইউজের সভাপতি জনাব শওকত মাহমুদ, মহাসচিব এম.এ. আজিজ, ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ড্যাব-এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. এ কে এম আজিজুল হক, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও ড্যাব মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ডিইউজের সভাপতি কবি আব্দুল হাই সিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, এসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রকৌশলী আ ন হ আখতার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি: হারুন-অর-রশিদ, ইউট্যাব সভাপতি সাবেক প্রোভিসি ঢাবি অধ্যাপক ড. আ.ফ.ম ইউসুফ হায়দার, মহাসচিব অধ্যাপক তাহমিনা আক্তার টফি, আহবায়ক সাদাদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কামালউদ্দিন সবুজ, সাধারন সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, কৃষিবিদ এসোসিয়েশনের আহবায়ক আনোয়ারুন নবী মজুমদার বাবলা, সদস্য সচিব হাসান জাফির তুহিন, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, অতিরিক্ত মহাসচিব জাকির হোসেন, এমবিএ এসোসিয়েশন এর সভাপতি সৈয়দ আলমগীর, মহাসচিব শাকিল ওয়াহেদ, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম জাবি’র আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. সৈয়দ কামরুল আহসান, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
অন্যদিকে একই ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা বলেন, শহীদদের রক্তস্নাত মুক্তিযুদ্ধের উবর্র ফসল বাংলাদেশের গণতন্ত্র আজ শাসক শ্রেণীর ক্ষমতার খামখেয়ালিতে অস্তিত্ব সংকটে পতিত। এই সংকটময় অবস্থা যেমন জনগণের কাম্য নয়, তেমন দেশ ও জাতির জন্য সুখকর নয়।
বিবৃতিতে এ অচল অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য তারা বেগম খালেদা জিয়াকে ঘিরে রাখা সরকারী অবরোধ দ্রুত তুলে নেবার দ্রুত আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে সরকার যথাশীঘ্র দেশের সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জাতির কাছে গ্রহণযোগ্য সমাধানের পথে হাঁটবে বলে তারা আশা প্রকাশ করা হয়।
উপমহাদেশের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, গীতিকার, চলচিত্র পরিচালক ও প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার প্রেরিত যৌথ বিবৃতিতে আরো স্বাক্ষর করেন- আমজাদ হোসেন (চলচিত্র পরিচালক), উজ্জল (চিত্রনায়ক),বাবুল আহম্মেদ (নাট্য অভিনেতা), হেলাল খান (চিত্র নায়ক), আবু ছালেহ (ছড়াকার), এম এ মালেক (সংঘটক), রাহিজা খানক ঝুনু (নিত্য পরিচালক), বেবি নাজনিন (কণ্ঠ শিল্পি, মনির খান (কন্ঠ শিল্পি), কনক চাপা (কন্ঠ শিল্পি), রিজিয়া পারভিন (কন্ঠ শিল্পি), দিঠি আনোয়ার (কন্ঠ শিল্পি), সিবা সানু (চিত্র অভিনেতা), দিলরুবা খান((কন্ঠ শিল্পি), বাদশা বুলবুল (কন্ঠ শিল্পি), হাসান চৌধুরী (কন্ঠ শিল্পি), আরিফ দেওয়ান (লোকজ শিল্পি), মাইনুল হোসেন (সঙ্গিত পরিচালক), আহাম্মেদ কিসলু( সঙ্গিত পরিচালক), আব্দুল মান্নান রানা (কন্ঠ শিল্পি), নাসির (কন্ঠ শিল্পি), পিয়াল হাসান (কন্ঠ শিল্পি), রেখা (কন্ঠ শিল্পি) প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন