
এনায়েত হোসেন সোহেল , ফ্রান্স থেকে .বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানের ৫০ তম
জন্মদিন ও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস দেরিতে হলেও পালন করেছে ফ্রান্স বিএনপি। গতকাল
রোববার বিকেলে প্যারিসের ক্যাথ সীমার একটি হলে আলোচনা শেষে কেক
কাটার মাধ্যমে তারেক রহমানের জন্ম দিন পালন করেন নেতারা। ফ্রান্স বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাইফুর রহমানের
সভাপতিত্বে ও জুনেদ আহমদ ও গোলাম আবেদিন কাওছারের পরিচালনায় এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য
রাখেন,জনসংখা ও জনসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক তারেক আহমদ তাজ। মাহবুব
আহমদের পবিত্র কোরান তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ,সহ সভাপতি সিরাজুর
রহমান.সানওয়র হোসেন খান,হেনু মিয়া,শামিম বাহার বাপ্পি ,যুগ্ন সাধারণ
সম্পাদক, সৈয়দ জালাস ,টিপু সুলতান,সাংগঠনিক সম্পাদক,জালাল খান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
,আজিজুর রহমান, প্রচার সম্পাদক শ্যমল দাস সানি, যুব বিষয়ক সম্পাদক
আফজল হোসেন ,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক গাজী ওমর স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক
সম্পাদক এপোলো মির্জা,শ্রম বিষয়ক সম্পাদক সাইনুর ইসলাম শিক্ষা বিষয়ক
সম্পাদক আহমেদ মালেক,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম
শিপার,সহ তত্ত্ব ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলতাফ হোসেন, সহ শ্রম বিষয়ক
সম্পাদক নাসির উদ্দিন ,সহ সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক কিরণ আহমেদ, সদস্য মুসনাদ
হাসান লিটু ,মফিজ আলী সদসস্য ও সভাপতি ইলিয়াস মুক্তি পরিষদ, দলীয় সঙ্গীত পরিবেশন
করেন কিরণ আহমেদ। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন ,১৯৭৫ সালের এই দিনে
সিপাহি-জনতার মিলিত বিপ্লবে চারদিনের দুঃস্বপ্নের প্রহর শেষ হয়। প্রতিহত হয়
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ববিরোধী ষড়যন্ত্র। এদিন সিপাহি-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে
ক্যান্টনমেন্টের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে আনেন স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল
জিয়াউর রহমানকে। বক্তারা বলেন, বর্তমানে
আধিপত্যবাদী শক্তি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় শিখণ্ডি বসিয়ে দিয়ে একের পর এক গোপন চুক্তি
সম্পাদন করে গোটা দেশকে গ্রাস করতে চাচ্ছে। এভাবে তারা আমাদের রাজনীতি, অর্থনীতি ও
সংস্কৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে প্রভুত্ব কায়েম রাখতে চায়। তাই ৭ নভেম্বরের চেতনায় সব
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রের অন্যতম শর্ত মানুষের মৌলিক অধিকার
নিশ্চিত করতে হবে। তারেক রহমানের জন্ম দিন উপলক্ষে বক্তারা বলেন,বর্তমান সরকার তারেক
রহমানকে ভয় পায়,তাই বাকশালীরা তাকে প্রতিহত করতে মিথ্যা মামলা ও অপবাদের আশ্রয়
নিচ্ছে।শেখ মুজিবের বাকশাল যেমন টিকে নাই, তেমনি হাসিনার বাকশালের পতন হবে শ্রীঘই। ফ্রান্স
বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ তাহের ও তার অনুসারীরা অগ্ঘাত কারণে অনুষ্ঠানে
অংশ গ্রহণ করেনি। এতে করে নেতা কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন